সাধারণত ফিল্যানরা স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পেয়ো থাকেন, কাজের মান এবং আন্তরিকতার ক্ষেত্রে তাদেরকে অবশ্যই যথেষ্ট সৎ থাকতে হয়। প্রতি আন্তরিকতা এবং দক্ষতাই হতে পারে একজন ফ্রিল্যান্সারের কর্মক্ষেত্রে নিজে অবস্থানকে সুদৃঢ় এবং প্রতিষ্ঠিত করার মূলমন্ত্র । যে প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার কাজ করতে হচেছ, কোনো ফ্রিল্যান্সারকে কাজ আদানপ্রদানের ক্ষেত্রে অবশ্যই উ প্রতিষ্ঠানের নিয়মাবলী এবং চুক্তির শর্তাবলী মেনে চলার ব্যাপারে মনেই হবে।
আমাদের দেশে যারা বর্তমানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত আছেন তাবা সকলেই তুলনামূলকভাবে বহির্বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার সংঙ্গে জড়িত ফ্রিল্যান্সারদের থেকে স্বাভাবিকভাবেই কম সম্মানী পাচ্ছেন।
কিন্তু এ বিষয়টাকে খুব বেশি প্রাধান্য না দিয়ে অবশ্যই একজন ফ্রিল্যান্সারকে নিয়মিত কাজ করে যেতে হবে যারা তুলনামূলকভাবে ভাব কর্মক্ষেত্রে খুব বেশি অভিজ্ঞ নন তাদের প্রচুর পরিশ্রম করার পাশাপাশি ধৈর্য সহকারে কাজ করার মনমানসিকতা থাকতে হবে, পরবর্তীতে ধীরে ধীরে নিজের অভিজ্ঞতাটুকু বাড়িয়ে নেওয়া সম্ভব হবে ।
এছাড়াও প্রয়োজনে দলগতভাবে কাজ করার স্বাক্ষর রাখতে হয়। বরং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একজন চাকরিজীবীর চেয়েও তাকে বেশি পেমাদারিত্ব নিয়ে কাজ করতে হয়, কারণ এখানে অন্যকোনো ব্যক্তির মাধ্যমে কাজ শেখার কোনো সুযোগ নেই বললেই চলে । কিন্তু একজন ফ্রিল্যান্সারের নিজের প্রতিভা এবং সৃজনশীলতাকে কাজে লাগানোর অনেক সুযোগ থেকে যায় ।
চাকরিজীবীদের বেতন মাস শেষে নির্ধারণ করা থাকলেও, ফ্রিল্যান্সারদের নির্ভর হয় তার কাজের ওপর। চাকুরিজীবীদের নিয়মিত অফিসে উপস্থিত অন নিয়মকানুন মেনে চলতে হয় এবং দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নেওয়ার সুযোগ হয়ত থাকে। অথচ দেখা যাচ্ছে যে, ফ্রিল্যান্সারদের স্বাধীনতা এবং দায়িত্ব দুটোই বেশি।
No comments:
Post a Comment