কিভাবে শুরু হয় দূর্গা পূজা দূর্গা পূজার ইতিহাস জেনে নিন। - Alorpoth24.com | সত্য প্রকাশে কলম চলবেই

শিরোনাম

22 July, 2022

কিভাবে শুরু হয় দূর্গা পূজা দূর্গা পূজার ইতিহাস জেনে নিন।

আজকে আমরা জানব কিভাবে শুরু হয় শ্রী শ্রী দূর্গা পূজা কে এই দেবী কেন করা হয় দূর্গা পূজা বিস্তারিত সকল তথ্য আমরা আজকে জানব।  কিসের জন্য এতো আলোচনা কখন কখন এই দূর্গাঅন্যায় অকালে গড়ে তোলে তখন থাকে পরাস্ত করার লোকের একত্রিত হয়ে দেবীর পূজা অনুষ্টিত হয় তার কারণ আজকে আমরা দূর্গা পূজার মূল কাহিনী জানব। 



বেবী দূর্গা হিমালয়ের পর্বতের কন্যা রূপে অধিসত্ত্বের সুরোপ যখন ধর্ম ও সংকটের উৎপন্ন হয় তখনি এই প্রকৃতির দেবী দুর্গারূপ ধারণ করে অধর্মের নাস ধর্মের পৃস্টের পুরাকালে দুর্গম নামে পরাস্ত করেন করেন বেবী দূর্গা। তাই মহাদেব নাম করণ করেন বেবী দূর্গা এভাবেই যখন মহিশিসিমার পুত্র মহিষাসুর স্বর্গ মিত্র একত্রিত হয়ে দেবীর শক্তিরূপে সৃষ্টি কর্তা তিনি যে নাম পরিনিত হন দেবী দূর্গা পূজা নাম পরিচিত।



তিনি মহিষাসুর খ্যাত নাম পরিচিতি করে থাকেন দেবী নানা কারণে অকারণে সর্বজন থাকে দূর্গা নাম স্বীকৃত দেয় বাংলাদেশে বারো মাসে দূর্গা পূজা বা বড় যে পূজা উদযাপন করা হয় সেই পূজার নাম বেবী দূর্গা পূজা। এই কোথায় প্রচরিত আমাদের সমাজে তবুও দূর্গা পূজা কেন্দ্রীয় বেশি আনন্দের পূজা পুরাকালে বগমান শ্রী রামচন্দ্র দোষাবণ রাবন্দের যুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত হন। 




রামচন্দ্র বাপের লক্ষে দেবীর আত্নশক্তি বৃদ্ধির আশায় পুরাকালে পূজা করেছিলেন এবং যুদ্ধে জয়লাভ করে দেবী সীতাকে উদ্ধার করে। বংগবনকে শেষ করতে শুরু করেন সেই থেকে পৃথিবী সব দেশে প্রতি বছর এই শরৎ কালে দেবী দুর্গার পূজা করা হয় এই পূজার মূল লক্ষ শক্তির বন্দনা করা যেহেতো রামচন্দন আগেই বসন্তকালে এই পূজার নামকরণ করণ করা হয় পূজা বা শারকীয় দূর্গা পূজা। 



ধারণা আছে এই পূজা করলে শক্তি তথা হন অর্থ বিবেক বুদ্ধি জ্ঞান আরো অনেক কিছু দেবী শ্রী দূর্গা পূজার মাজে বৃদ্ধি পাবে। দেবী দূর্গা নিরাকার তিনি তবে সৃষ্টি কর্তার কাছে নানা এই পরমময় নানা রূপে শর্কীয় হতে হয়। সর্ববিদ্যা সর্বশক্তি তাতেই তিনি সকল দূর দশার বিনিময়ে সর্বদেবতার শক্তি এই দেবীর দশম পূজার দিব্য এই দেবী দূর্গা বারবার কৌশল অনুসারে বিনাশ হয়েছেন। 




এবং বিশ্ব চরাচয়ে শান্তি স্থাপন করেন দেবী করিনা ময়ে তার নাম তার বাং চোখ হলো বাসনা না চন্দ্র ডান চোখ হলো কর্ম বা সূর্য। কেন্দ্রীয় চোখ হলো জ্ঞান বা অগ্নি বেবি দূর্গা দশ হাতের মাধমে অস্ত্র ধারণ করেন নানা প্রতিকূলতার মাজে এই অস্ত্র বহন করে থাকে বিভিন্ন কাজে। যেমন শঙ্খ বা অহংকার মায়ের শক্তি যা শঙ্খকল্পের দূরত্ব বোঝায়। 



অধ্য যেমন কাদা মাটিতে ফোটে ভক্তরা যাতে অনুসরণ করতে পারেন তারই প্রতীক। চক্র যা বিনাশ ও অসুব্রতা বিনাশ করে ফেলে প্রতিকূলতা ইঙ্গিত বহন করে ফেলে দেবীকে তলোয়ার জ্ঞানহীন বহন করে প্রকাশ এক অত্রে ধানৰ লোভ পাপ অহংকার থেকে তিনি রক্ষা করেন। 



তিনি দেবী দূর্গা দূর্গা পূজা কবে কখন কোথায় শুরু হয় তা সঠিক ধারণা আজও অজানা তবে কিছু ধারণা করা হয় ভারতীয় দ্রাবি সম্প্রদায়ের মধ্যে মাতৃতান্তিক বীর জাতির মধ্যে মাতৃদেবীর পূজার প্রচলন ছিল। সিন্ধু ও সভ্যতার সময় দেবী পূজার প্রচন ছিল দেবী মাথা হিসেবে এই দেবী। 



১৮৯০ সালে এই দেবী পূজার আগমন ঘটে আকৃষ্ট হয়ে মুক্তি পাড়ার সার্বজনীন ভাবে শুরু করে যা সর্বজনীন প্রচলিত বর্তমান এবং আমাকে বা এর পৃস্টকটা আধুনিককালে ১৮শ শতকের এই পূজার আবরণ ঘটে।

No comments:

Post a Comment