আপনারা যারা ইউকে যুক্তরাজ্য বা লন্ডনে ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে যেতে যাচ্ছেন বা স্বপরিবারে স্থায়ী যাচ্ছেন তাদের জন্য সুখবর আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব। ইউকেতে এই রিকম শট টাইমে ওয়ার্ক ভিসা আছে যে ভিসার জন্য আপনাদের কোনো রকম কোনো প্রকার আইএলটিচের প্রয়োজন নেই কোনো রকম একাডেমীর ডিগ্রী প্রয়োজন নেই এখানে আপনারা স্বপরিবারে নিয়ে অর্থাৎ পরিবার নিয়ে যেতে পারবেন।
এবং বারো মাস কাজকর্ম করতে পারবেন এবং এই ভিসার জন্য কোনো রকম বয়স লিমিট নেই তাই আপনারা যে কেউ এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এই ভিসার নাম হচ্ছে চ্যারিটি ওয়ার্ক ভিসা এই টিয়ার ফাইভ চ্যারিটি ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন ফ্রি কত কি কি প্রয়োজন সব কিছু আপনাদের এই পোষ্টের মাধমে জানিয়ে দিব।
আপনারা কিভাবে আবেদন করবেন আজকে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব আপনাদের জন্য এই ভিসা আসলে খুবই ভালো একটা সুখবর যাতে আপনারা আপনাদের মাঝে সঠিক তথ্য নিয়ে আসার চেষ্টা করি। আপনারা অনেকেই হয়ত জানেন আইএলটিচের মাধমে এখন শত শত মানুষ ইউকে ভিসায় যুক্তরাজ্য যাচ্ছে। আবার অনেক মধ্যবিত্তের পরিবার আছে তাদের শখ ইউকে বা যুক্তরাজ্য যাওয়া তাই আপনাদের সকলের জন্য এই নতুন নিয়ম তা নতুন তথ্য নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম।
আসলে আমাদের অনেকের সপ্ন যুক্তরাজ্য যাওয়া কিন্তু টাকা অংকটা অনেক বেশি থাকার কারণে সবার ক্ষমতা হয় না লন্ডনে যাওয়ার আসলে এটাই বাস্তব আজকে এই দুনিয়াতে টাকা দিয়ে সবকিছু পাওয়া যায় যে কোনো দেশ ভ্রমণ করতে পারবেন। আজকে মূল বিষয় হচ্ছে চ্যারিটি ভিসা এই চ্যারিটি ভিসা টেম্পোরারি ওয়ার্ক ভিসা যাদের হাতে এক বছরের চাকরির অফার থাকবে আর এই চাকরির অফারটা হবে ভলেন্টিয়ার চাকরি তাহলে সে এই চ্যারিটি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।
আর এই আবেদনটা খুব সহজে অল্প সময়ের মধ্যে গ্রহণ করে এই ভিসার আসল তথ্য বা আসল কাজ হচ্ছে তিনটা ১. কক্স লেটার বা সার্টিফিকেট অফ ইচপন্সার লেটার আপনি যে এখানে চাকরি করবেন ওই চাকরির একটা সার্টিফিকেট ইচপন্সার পাঠাবে ইচপন্সার দিয়ে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। ২. ফিনান্সিয়াল সলভেন্সি আপনাকে একটা ফিনান্সিয়াল সলভেন্সি দেখাতে হবে এটা কমপক্ষে ১২৭০ পাউন্ড আপনার একাউন্টে তাদেরকে দেখাতে হবে। ৩. বয়স কমপক্ষে ১৮ বছরের উপরে থাকলে ভালো হয় এই হচ্ছে চ্যারিটি ভিসার মূল কার্য্ক্রম।
তারপর আরো কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে সেগুলো আপনারা আবেদনের কাগজে সেই বিস্তারিত সকল কিছু জেনে নিতে পারবেন। আপনাকে অব্যশই ডকুমেন্ট তাদের সামনে তোলে ধরতে হবে যেটা দিয়ে খুব অল্প সময়ে ভিসার কাজ প্রসেসিং হবে তারা বুঝে নিবেন যে আপনার ইউকে ভিসার সম্পূর্ণ কাগজপত্র ঠিক আছে তাহলে যাত্রা দ্রুত আপনার কাজ করার জন্য লেগে থাকবে।
আপনি যে দেশে থাকেন সেই দেশে কি করতেন কোনো চাকরি করতেন না কি বেকার থাকতেন না কি ব্যবসা বাণিজ্য করতেন সকল তথ্য অর্থাৎ সঠিক বিষয় তাদেরকে বলে দিতে হবে। তারপর আপনি ট্রাভেল বা কত দেশ ভ্রমণ করেছেন সেটার একটা ডকুমেন্ট থাকতে হবে এই ধরণের কিছু ডকুমেন্ট আপনাকে তাদের সামনে এড করতে হবে।
এখন আপনার মনে হতে পারে চ্যারিটি ওয়ার্ক ভিসার ফ্রি কত বা কত টাকা দিয়ে আবেদন করতে হয় এই ভিসার আবেদন ফ্রি হচ্ছে ২৫৯ পাউন্ড এছাড়া একটা হেলথ কেয়ার আপনাকে পে করতে হবে এটা আপনার উপর ডিফেন্স করে আপনার পরিবার সদস্য কয়জন বা পরিবার কয়জন নিয়ে ইউকে যেতে যাচ্ছেন।
এই ভিসার প্রসেসিং হতে আউটসাইট অর্থাৎ ইউকের বাহিরে কোনো জায়গা থেকে আবেদন করেন তাহলে তিন সপ্তাহ সময় নিবে এই ক্ষেত্রে আপনি ইউকেতে গিয়ে বারো মাস চলাফেরা বা আপনি ইউকেতে চাকরি করার ১৪ আগে ইউকেতে প্রবেশ করতে পারবেন।
01784214099
ReplyDelete01784214099
ReplyDelete