মোঃরেদওয়ান বিন কবির,শরীয়তপুর:
(১১)এগারো দিন ধরে লকডাউনে রয়েছে শরীয়তপুর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে সড়ক ও নৌ পরিবহনের মাধ্যমে রাতের অন্ধকারে প্রবেশ করছে সাধারণ মানুষ।ফলে জেলায় দিন দিন বাড়ছে করোনা সংক্রমণের ঝুকি।ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে আসায় আতংকিত হয়ে পরেন এ জেলার স্থানীয়রা। গত১৫ এপ্রিল শরীয়তপুরকে লকডাউন ঘোষণা করার পরও সড়ক ও নৌ পরিবহনের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে ঢুকে পরছে সাধারণ মানুষ।
রাস্তায় পুলিশ ও অন্যান্য আইন শৃংখলা বাহিনে দেখলে সরে যাচ্ছে মানুষ আবার পুলিশ চলেগেলে জনসমাগম হচ্ছে বিভিন্ন হাট,বাজার ও রাস্তা ঘাটে।নরমাল দিনের মতোই মানুষকে চলা ফেরা করতে দেখা গেছে এই জেলায়। কিছু সংখ্যক সচেতন মানুষ লকডাউনকে মানলেও অসচেতন মানুষেরা মানছে না।হাট বাজারে চায়ের দোকানে ও দেখা গেছে লোকআড্ডা।
তাই জেলায় করোনা সংক্রমণের বাড়ছে বলে মনে করেন স্থানীয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা,শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক জনাব কাজী আবু তাহের বলেন এখনো যারা অন্যান্য জেলা যেমন ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে আসছে তাদের হোম কোয়ারান্টাইন নিশ্চিত করে নমুনা পরিক্ষার জন্য পাঠিয়েছি।জেলার পুলিশ সুপার এস এম আসরাফুজ্জান বলেন মানুষ অযথা হাট বাজারে লোকসমাগম করছে আমরা পুলিশ যখনই যাই মানুষ চলে যায় আমরা চলে আসলে আবার ফিরে আসে।শরীয়তপুরে এরইমধ্যে ৫টি হাসপাতাল করোনার জন্য প্রস্তুন আছে বলে জানান জেলার সিভিল সার্জন এস এম আব্দুল্লাহ আল মুরাদ।তিনি আরো বলেন মানুষ সচেতন ও হোম কোয়ারান্টাইনেে না থাকলে করোনার ঝুকির মধ্যে পরবে শরীয়তপুর জেলা।তাই ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা মানুষদের হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা অতিব জরুরি বলে মনে করেন।
রাস্তায় পুলিশ ও অন্যান্য আইন শৃংখলা বাহিনে দেখলে সরে যাচ্ছে মানুষ আবার পুলিশ চলেগেলে জনসমাগম হচ্ছে বিভিন্ন হাট,বাজার ও রাস্তা ঘাটে।নরমাল দিনের মতোই মানুষকে চলা ফেরা করতে দেখা গেছে এই জেলায়। কিছু সংখ্যক সচেতন মানুষ লকডাউনকে মানলেও অসচেতন মানুষেরা মানছে না।হাট বাজারে চায়ের দোকানে ও দেখা গেছে লোকআড্ডা।
তাই জেলায় করোনা সংক্রমণের বাড়ছে বলে মনে করেন স্থানীয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা,শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক জনাব কাজী আবু তাহের বলেন এখনো যারা অন্যান্য জেলা যেমন ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে আসছে তাদের হোম কোয়ারান্টাইন নিশ্চিত করে নমুনা পরিক্ষার জন্য পাঠিয়েছি।জেলার পুলিশ সুপার এস এম আসরাফুজ্জান বলেন মানুষ অযথা হাট বাজারে লোকসমাগম করছে আমরা পুলিশ যখনই যাই মানুষ চলে যায় আমরা চলে আসলে আবার ফিরে আসে।শরীয়তপুরে এরইমধ্যে ৫টি হাসপাতাল করোনার জন্য প্রস্তুন আছে বলে জানান জেলার সিভিল সার্জন এস এম আব্দুল্লাহ আল মুরাদ।তিনি আরো বলেন মানুষ সচেতন ও হোম কোয়ারান্টাইনেে না থাকলে করোনার ঝুকির মধ্যে পরবে শরীয়তপুর জেলা।তাই ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা মানুষদের হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা অতিব জরুরি বলে মনে করেন।
No comments:
Post a Comment